জাতীয়
নারী পুলিশকে গণধর্ষণকারী এএসআই কক্সবাজারে গ্রেফতার
ডেইলি টাইমস ২৪: রামপুরায় নারী কনস্টেবলকে গণধর্ষণের ঘটনার মূল নায়ক পুলিশের সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) কালিমুর রহমানকে কক্সবাজার থেকে গ্রেফতার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। ঘটনার পর কক্সবাজারে গিয়ে তিনি আত্মগোপন করেছিলেন।
ঢাকা মহানগর পুলিশ সূত্র জানায়, বুধবার সকালে কক্সবাজারের কলাতলী এলাকার একটি আবাসিক হোটেল থেকে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের একটি দল কালিমুরকে গ্রেফতার করে। ঘটনার পর বিষয়টি মিডিয়ায় প্রকাশিত হওয়ার পরই তিনি ঢাকা ত্যাগ করেন এবং কক্সবাজারে গিয়ে আবাসিক হোটেলে ওঠেন। প্রযুক্তি ব্যবহার করে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ তার অবস্থান সম্পর্কে নিশ্চিত হয় এবং সকালে ওই হোটেলে গিয়ে তাকে গ্রেফতার করে। গ্রেফতারের পর তাকে স্থানীয় থানায় হস্তান্তর করা হয়। মহানগর পুলিশ সূত্র জানায়, কালিমুরকে ঢাকায় আনা হবে এবং তাকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।
গত ১০ জুন বুধবার রাতে রাজধানীর খিলগাঁওয়ে তুরাগ থানার এক নারী কনস্টেবল গণধর্ষণের শিকার হয়। দুর্বৃত্তরা তাকে একদিন আটকে রেখে তার উপর পাশবিক নির্যাতন চালায়। ১১ জুন তাকে উদ্ধার করে প্রথমে রাজারবাগ পুলিশ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তার অবস্থার অবনতি হলে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হয়।
১৩ জুন দুপুর ২টার দিকে ধর্ষণের অভিযোগ আনা ওই নারী পুলিশ সদস্যকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ানস্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ওসিসি) ভর্তি করা হয়। এরপর তার শারীরিক পরীক্ষা করা হয়। ফরেনসিক পরীক্ষায় গণধর্ষণের আলামত পেয়েছেন বিষেশজ্ঞরা।
গত ১৬ জুন তাকে আবারো রাজারবাগ হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করা হয়। তিনি মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেছেন। ডাক্তার বলেছেন, তাকে দীর্ঘদিন চিকিৎসা নিতে হবে। এরমধ্যে ১৬ জুন তিনি আদালতে ম্যাজিষ্ট্রেটের কাছে জবানবন্দিও দিয়েছেন।
ঘটনার পর ভিকটিম জানিয়েছিলেন, ২০১১ সালে পুলিশের উপ-পরিদর্শক কালিমুরের সঙ্গে তার বিয়ে হয়। ২০১৪ সালে তাদের বিচ্ছেদ হয়। ১০ জুন রাতে তার সাবেক স্বামী খিলগাঁওয়ের তিলপাপাড়ার একটি বাসায় ডেকে আরও কয়েকজন মিলে সারারাত তাকে ধর্ষণ করে। ঘটনার ব্যাপারে ভিকটিমের বোন বাদী হয়ে খিলগাঁও থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন। মামলায় কালিমুরসহ ৫ জনকে আসামী করা হয়েছে।
তিনি আরও জানান, পরদিন বৃহস্পতিবার কৌশলে তিনি ওই বাসা থেকে বের হয়ে খিলগাঁও এলাকায় তার এক আত্মীয়ের বাসায় ওঠেন। সেখান থেকে শুক্রবার তিনি রাজারবাগ পুলিশ লাইন হাসপাতালে ভর্তি হন। এরপর শনিবার ঢামেক হাসপাতালে আসেন।
এদিকে, বিষয়টি জানাজানি হওয়ার পর থেকেই কালিমুর লাপাত্তা ছিলেন। বর্তমানে তিনি এসপিবিএনএ কর্মরত ছিলেন। এর আগে খিলগাঁও থানায় এএসআই হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ঢাকা মহানগর পুলিশের মিডিয়া সেলের ডিসি জানিয়েছেন, কক্সবাজারের কলাতলি এলাকার একটি আবাসিক হোটেল থেকে কালিমুরকে গ্রেফতার করা হয়েছে। শিগগিরই তাকে ঢাকা আনা হবে। পুলিশ সূত্র জানায়, কালিমুরকে ঢাকায় এনে রিমান্ডের আবেদন করা হবে। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করলেই জানা যাবে এই ঘটনার সঙ্গে আর কে কে জড়িত।
ঢাকা মহানগর পুলিশ সূত্র জানায়, বুধবার সকালে কক্সবাজারের কলাতলী এলাকার একটি আবাসিক হোটেল থেকে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের একটি দল কালিমুরকে গ্রেফতার করে। ঘটনার পর বিষয়টি মিডিয়ায় প্রকাশিত হওয়ার পরই তিনি ঢাকা ত্যাগ করেন এবং কক্সবাজারে গিয়ে আবাসিক হোটেলে ওঠেন। প্রযুক্তি ব্যবহার করে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ তার অবস্থান সম্পর্কে নিশ্চিত হয় এবং সকালে ওই হোটেলে গিয়ে তাকে গ্রেফতার করে। গ্রেফতারের পর তাকে স্থানীয় থানায় হস্তান্তর করা হয়। মহানগর পুলিশ সূত্র জানায়, কালিমুরকে ঢাকায় আনা হবে এবং তাকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।
গত ১০ জুন বুধবার রাতে রাজধানীর খিলগাঁওয়ে তুরাগ থানার এক নারী কনস্টেবল গণধর্ষণের শিকার হয়। দুর্বৃত্তরা তাকে একদিন আটকে রেখে তার উপর পাশবিক নির্যাতন চালায়। ১১ জুন তাকে উদ্ধার করে প্রথমে রাজারবাগ পুলিশ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তার অবস্থার অবনতি হলে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হয়।
১৩ জুন দুপুর ২টার দিকে ধর্ষণের অভিযোগ আনা ওই নারী পুলিশ সদস্যকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ানস্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ওসিসি) ভর্তি করা হয়। এরপর তার শারীরিক পরীক্ষা করা হয়। ফরেনসিক পরীক্ষায় গণধর্ষণের আলামত পেয়েছেন বিষেশজ্ঞরা।
গত ১৬ জুন তাকে আবারো রাজারবাগ হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করা হয়। তিনি মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেছেন। ডাক্তার বলেছেন, তাকে দীর্ঘদিন চিকিৎসা নিতে হবে। এরমধ্যে ১৬ জুন তিনি আদালতে ম্যাজিষ্ট্রেটের কাছে জবানবন্দিও দিয়েছেন।
ঘটনার পর ভিকটিম জানিয়েছিলেন, ২০১১ সালে পুলিশের উপ-পরিদর্শক কালিমুরের সঙ্গে তার বিয়ে হয়। ২০১৪ সালে তাদের বিচ্ছেদ হয়। ১০ জুন রাতে তার সাবেক স্বামী খিলগাঁওয়ের তিলপাপাড়ার একটি বাসায় ডেকে আরও কয়েকজন মিলে সারারাত তাকে ধর্ষণ করে। ঘটনার ব্যাপারে ভিকটিমের বোন বাদী হয়ে খিলগাঁও থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন। মামলায় কালিমুরসহ ৫ জনকে আসামী করা হয়েছে।
তিনি আরও জানান, পরদিন বৃহস্পতিবার কৌশলে তিনি ওই বাসা থেকে বের হয়ে খিলগাঁও এলাকায় তার এক আত্মীয়ের বাসায় ওঠেন। সেখান থেকে শুক্রবার তিনি রাজারবাগ পুলিশ লাইন হাসপাতালে ভর্তি হন। এরপর শনিবার ঢামেক হাসপাতালে আসেন।
এদিকে, বিষয়টি জানাজানি হওয়ার পর থেকেই কালিমুর লাপাত্তা ছিলেন। বর্তমানে তিনি এসপিবিএনএ কর্মরত ছিলেন। এর আগে খিলগাঁও থানায় এএসআই হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ঢাকা মহানগর পুলিশের মিডিয়া সেলের ডিসি জানিয়েছেন, কক্সবাজারের কলাতলি এলাকার একটি আবাসিক হোটেল থেকে কালিমুরকে গ্রেফতার করা হয়েছে। শিগগিরই তাকে ঢাকা আনা হবে। পুলিশ সূত্র জানায়, কালিমুরকে ঢাকায় এনে রিমান্ডের আবেদন করা হবে। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করলেই জানা যাবে এই ঘটনার সঙ্গে আর কে কে জড়িত।
[icon name=”*”]